চোখে এলার্জিক কনজাংটিভাইটিস (এন্টি এলার্জিক Anti-allergic)

☆☆☆ এ্যালাকট™ডিএস চোখের ড্রপস - Alacot™ DS Eye Drops
⍟⍟ উপাদান :-
এ্যালাকট™ ডিএস চোখের ড্রপস্‌: প্রতি মি.লি. এ আছে ওলোপ্যাটাডিন ২ মি.গ্রা. এর সমতুল্য ওলোপ্যাটাডিন হাইড্রোক্লোরাইড ইউএসপি।

⍟⍟ নির্দেশনা : এলার্জিক কনজাংটিভাইটিস এর লক্ষণ উপশমে নির্দেশিত।

⍟⍟ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : এ্যালাকট™ ডিএস চোখের ড্রপস্‌: আক্রান্ত চোখে এক ফোঁটা করে দিনে ১ বার প্রয়োগ করতে হবে।

⍟⍟ যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

ওলোপ্যাটাডিন হাইড্রোক্লোরাইড এর প্রতি অত্যন্ত সংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে এই ওষুধ ব্যবহার করা যাবে না।

⍟⍟ সতর্কতা :

কন্টাক্ট লেন্সের কারণে সৃষ্ট জ্বালাপোড়ায় ওলোপ্যাটাডিন হাইড্রোক্লোরাইড চোখের ড্রপস্‌ ব্যবহার করা উচিত নয়। যেসব রোগী কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করছে তাদের এই ওষুধ প্রয়োগের পর কমপক্ষে ১০ মিনিট পরে কন্টাক্ট লেন্স ব্যবহার করা উচিত।

⍟⍟ গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

এই ওষুধ গর্ভাবস্থায় ব্যবহারের ক্ষেত্রে পর্যাপ্ত তথ্য পাওয়া যায়নি। প্রাণীদের উপর গবেষণার ফলাফলের উপর ভিত্তি করে সব সময় মানুষের উপর প্রয়োগের ফলাফল বিবেচনা করা যায় না। তাই ভ্রুণের ঝুঁকি ও রোগীর উপকারের কথা বিবেচনা করে এই ওষুধ প্রয়োগ করা উচিত। চোখে এই ওষুধ প্রয়োগের পর মানুষের দুধে এই ওষুধ পাওয়া যায় কিনা তা জানা যায়নি। তথাপি স্তন্যদানকালে ব্যবহারের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে।

⍟⍟ পার্শ্ব - প্রতিক্রিয়া :

৭% ক্ষেত্রে মাথা ব্যথা হতে দেখা গেছে। যেসব পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া ৫% এর কম রোগীদের ক্ষেত্রে দেখা গেছে সেগুলো হল-দুর্বলতা, চোখে ঝাপসা দেখা, চোখে জ্বালাপোড়া, কোল্ড সিন্ড্রোম, চোখের শুষ্কতা, বাহ্যিক বস্তুর প্রতি সংবেদনশীলতা, হাইপারেমিয়া, অতিসংবেদনশীলতা, কেরাটাইটিস, চোখের পাতায় ইডিমা, বমি বমি ভাব, ফ্যারিংস্‌ এর প্রদাহ, চুলকানি, রাইনাইটিস, সাইনাস এর প্রদাহ এবং মুখের স্বাদ নষ্ট হওয়া।

⍟⍟ সরবরাহ : এ্যালাকট™ ডিএস চোখের ড্রপস্‌: ৫ মি.লি.।


☆☆☆ এলারিড®- Alarid®

⍟⍟ উপাদান :

কিটোটিফেন। ১ মি.গ্রা. ট্যাবলেট এবং ১ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সিরাপ।

⍟⍟ নির্দেশনা :

ব্রংকিয়াল এ্যাজ্‌মার প্রতিরোধক চিকিৎসায় এবং এলার্জিক রাইনাইটিস ও কনজাংকটিভাইটিসের উপসর্গ প্রশমনে নির্দেশিত।

⍟⍟ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

পূর্ণবয়স্ক : সাধারণভাবে ১ মি.গ্রা. করে দিনে ২ বার খাবারের সাথে খেতে হবে। বিশেষ ক্ষেত্রে এক সাথে ২ মি.গ্রা. দিনে ২ বার খাওয়া যাবে।

৩ বছরের অধিক বয়স্ক : ১ মি.গ্রা. করে দিনে ২ বার আহারের সাথে সেব্য। খুব বেশি ঘুম পেলে চিকিৎসা শুরুর প্রথম ক’দিন রাতের বেলা খাবারের সাথে ০.৫ থেকে ১ মি.গ্রা. এ্যালারিড অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে।

৬ মাস-৩ বছরের শিশু : প্রতি কেজি ওজনের জন্য, ০.০৫ মি.গ্রা. (০.২৫ মি.গ্রা. সিরাপ) করে দিনে দুইবার (সকালে এবং বিকালে একবার) সেব্য।

বার্ধক্য : পূর্ণবয়স্কদের অনুরূপ মাত্রা অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।

⍟⍟ সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

মুখে খাওয়ার এন্টিডায়াবেটিক এজেন্টের সাথে সেবনে রক্তে অনুচক্রিকার মাত্রা হ্রাস পেতে পারে। গর্ভাবস্থায় ও স্তন্যদানকালে গ্রহণ অনুমোদিত নয়।

⍟⍟ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : তন্দ্রাচ্ছন্নতা, মুখে শুষ্কতা এবং মৃদু মাথা ঝিম্‌ ঝিম্‌ ভাব দেখা দিতে পারে।

⍟⍟ সরবরাহ : এলারিড® ট্যাবলেট : ১০ x ১০টি। এলারিড® সিরাপ : ১০০ মি.লি.।


☆☆☆ এ্যালারিড ®চোখের ড্রপস্ - Alarid®Eye Drops




⍟⍟ উপাদান :

কিটোটিফেন ০.০২৫% চোখের ড্রপস্‌।

⍟⍟ নির্দেশনা :

সিজোনাল অ্যালার্জিক কন্‌জাংটিভাইটিস জনিত লক্ষণ ও উপসর্গের চিকিৎসা ও প্রতিরোধে ব্যবহৃত হয়।

⍟⍟ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

প্রাপ্তবয়স্ক এবং তিন বছরের অধিক বয়স্ক শিশুদের ক্ষেত্রে: আক্রান্ত চোখের কন্‌জাংটিভাল স্যাকে ১ ফোঁটা ওষুধ দিনে ২ বার অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে দিতে হবে। তিন বছরের কম বয়স্ক শিশুদের ক্ষেত্রে: চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী।

⍟⍟ সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

এ্যালারিড ০.০২৫% চোখের ড্রপে বেনজালকোনিয়াম ক্লোরাইড আছে, যা নমনীয় কন্ট্যাক্ট লেন্সে জমতে পারে। তাই কন্ট্যাক্ট লেন্স ব্যবহারকারীদের এ্যালারিড চোখের ড্রপস্‌ দেওয়া উচিত নয়। ব্যবহারের পূর্বে লেন্স খুলে ফেলতে হবে এবং ১৫ মিনিটের মধ্যে পুনরায় দেয়া যাবে না।

⍟⍟ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

স্থানীয় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এবং অতিসংবেদনশীলতা যেমন চোখের জ্বালাপোড়া, চোখের শুষ্কতা, চোখের পাতার অস্বাভাবিকতা, আলোর প্রতি অসহনীয়তা, কর্ণিয়ার প্রদাহ, চোখ দিয়ে পানি পড়া ইত্যাদি।

⍟⍟ প্রতিনির্দেশনা :

কিটোটিফেন অথবা এর যেকোন উপাদানের প্রতি অতিসংবেদনশীলতা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এই ওষুধটি প্রতি নির্দেশিত।

⍟⍟ অন্যান্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :

যদি অন্য চোখের ওষুধের সাথে ব্যবহার করতে হয় তবে দুটি ওষুধ ব্যবহারে কমপক্ষে ৫ মিনিটের ব্যবধান অবশ্যই রাখতে হবে।

⍟⍟ গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

গর্ভবতী মায়েদের উপর এ্যালারিড চোখের ড্রপের কোন সুনির্দিষ্ট ও সুনিয়িন্ত্রিত গবেষনা নাই। তাই গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। মানুষের ক্ষেত্রে স্থানীয় ব্যবহারে নির্ণয়যোগ্য মাত্রা মাতৃদুগ্ধে পাওয়া যায় নাই।

⍟⍟ সরবরাহ : এ্যালারিড® চোখের ড্রপস্‌ : ৫ মি.লি.।


☆☆☆ সিপ্রোসিন®চোখ / কানের ড্রপস্ - Ciprocin® Eye/Ear Drops


শেয়ার করুন
⍟⍟ উপাদান :

সিপ্রোফ্লক্সাসিন ০.৩% চোখ/কানের ড্রপস্‌।

⍟⍟ নির্দেশনা :

কর্ণিয়ার আলসার, কনজাংটিভার প্রদাহ, ওটাইটিস এক্সটারনা, একিউট ওটাইটিস মিডিয়া।

⍟⍟ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

ব্যাকটেরিয়া জনিত কনজাংটিভার প্রদাহ : স্বাভাবিক মাত্রা হলো প্রথম ২ দিন ১-২ ফোঁটা করে প্রতি ২ ঘন্টা পর পর কনজাংটিভার থলিতে প্রয়োগ করতে হবে এবং পরবর্তী ৫ দিন ১-২ ফোঁটা করে প্রতি ৪ ঘন্টা পর পর প্রয়োগ করতে হবে।

⍟⍟ কানে প্রয়োগ :

সকল ব্যাকটেরিয়া জনিত কানের ক্ষত চিকিৎসায় ২-৩ ড্রপস্‌ ওষুধ দিনে ২-৩ ঘন্টা পর পর আক্রান্ত কানে প্রয়োগ করতে হবে, সংক্রমণের উন্নতির সাথে সাথে মাত্রা কমাতে হবে। কমপক্ষে ৭ দিন চিকিৎসা চলবে।

⍟⍟ সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

এর যে কোন উপাদানের প্রতি সংবেদনশীল রোগীর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। দীর্ঘদিন ব্যবহারের ফলে ফানজিসহ অন্যান্য যে সমস্ত জীবাণুর বিরুদ্ধে সিপ্রোফ্লক্সাসিন কার্যকর নয় তাদের বিসত্মার ঘটতে পারে।

⍟⍟ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

জ্বালাপোড়া, অস্বস্তি অনুভূতি, চুলকানি, কনজাংটিভায় রক্তের আধিক্য, বহিঃস্থ কোন কিছু দ্বারা আক্রান্ত হবার অনুভূতি ইত্যাদি।

⍟⍟ অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :

চোখে প্রযোজ্য সিপ্রোফ্লক্সাসিনের অন্যান্য ওষুধের সাথে কোন নির্দিষ্ট প্রতিক্রিয়া এখনও পর্যন্ত গবেষণা করে দেখা হয়নি। বাহ্যিকভাবে প্রযোজ্য সিপ্রোফ্লক্সাসিন মাতৃদুগ্ধে নিঃসৃত হয় কি না তা এখনও জানা যায়নি।

⍟⍟ গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : ঝুঁকির কারণে অপরিহার্য এরূপ মনে না হলে গর্ভাবস্থায় প্রয়োগ করা উচিত নয়।

⍟⍟ সরবরাহ : সিপ্রোসিন® ০.৩% চোখ/কানের ড্রপস্‌ : ৫ মি.লি.।


☆☆☆ ডেক্সোনেক্স - সি™চোখ / কানের ড্রপস - Dexonex-C™

⍟⍟ উপাদান :

ডেক্সোনেক্স-সি™ চোখ/কানের ড্রপস্‌: প্রতি মি.লি. এ আছে ১ মি.গ্রা. ডেক্সামিথাসন ফসফেট এর সমতুল্য ডেক্সামিথাসন সোডিয়াম ফসফেট বিপি এবং ৫ মি.গ্রা. ক্লোরামফেনিকল বিপি ।

⍟⍟ নির্দেশনা :

চোখ : স্টেরয়েড সংবেদনশীল চোখের প্রদাহে এবং যেখানে ব্যাকটেরিয়া সৃষ্ট সংক্রমণের ঝুঁকি আছে সেসব ক্ষেত্রে নির্দেশিত। এছাড়াও দীর্ঘমেয়াদী এ্যান্টেরিওর ইউভিয়াইটিস এবং রাসায়নিক তেজষিঙঊয়তা অথবা পুড়ে যাওয়া অথবা বাহ্যিক কনা দ্বারা সৃষ্ট কর্ণিয়ার ক্ষততে ইহা নির্দেশিত। এছাড়াও চোখের অপারেশন পরবর্তী প্রদাহ এবং অন্যান্য যেকোন ধরনের চোখের প্রদাহে এই ওষুধটি নির্দেশিত।

কান : ওটাইটিস এক্সটারনা, ওটাইটিস মিডিয়া, ক্রণিক সুপারেটিভ ওটাইটিস মিডিয়া চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়।

⍟⍟ মাত্রা ও ব্যবহারবিধি : চোখে প্রয়োগ :

কর্ণিয়ার ক্ষত: প্রথমদিন প্রথম ৬ ঘন্টার জন্য আক্রান্ত চোখে ১৫ মিনিট পরপর ২ ফোঁটা করে প্রয়োগ করতে হবে এবং দিনের অবশিষ্ট সময়ে আক্রান্ত চোখে ৩০ মিনিট পর পর ২ ফোঁটা করে প্রয়োগ করতে হবে। দ্বিতীয় দিন প্রতি ঘন্টা পর পর ২ ফোঁটা করে আক্রান্ত চোখে প্রয়োগ করতে হবে। তৃতীয় দিন থেকে চৌদ্দ দিন পর্যন্ত প্রতি ৪ ঘন্টা পর পর ২ ফোঁটা করে আক্রান্ত চোখে প্রয়োগ করতে হবে। যদি কর্ণিয়ার পুনঃ এপিথে লিয়াম দেখা না দেয় তাহলে ১৪ দিনের পরেও চিকিৎসা চলতে থাকবে।

⍟⍟ ব্যাকটেরিয়া জনিত কনজাংটিভার প্রদাহ :

স্বাভাবিক মাত্রা হলো প্রথম ২ দিন জাগ্রত অবস্থায় থাকাকালীন সময়ে ১-২ ফোঁটা করে প্রতি ২ ঘন্টা পর পর কনজাংটিভার থলিতে প্রয়োগ করতে হবে এবং পরবর্তী ৫ দিন জাগ্রত অবস্থায় থাকাকালীন সময়ে ১-২ ফোঁটা করে প্রতি ৪ ঘন্টা পর পর প্রয়োগ করতে হবে।

⍟⍟ কানে প্রয়োগ :

প্রথমাবস্থায় সকল ব্যাকটেরিয়া জনিত কানের ক্ষত চিকিৎসায় ২-৩ ড্রপস্‌ ওষুধ দিনে ২-৩ ঘন্টা পর পর আক্রান্ত কানে প্রয়োগ করতে হবে, সংক্রমণের উন্নতির সাথে সাথে মাত্রা কমাতে হবে। চিকিৎসা শুরুর প্রাথমিক অবস্থায় চিকিৎসা বিরতি থেকে সতর্ক থাকতে হবে।

⍟⍟ যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

এপিথেলিয়াল হারপিস কেরাটাইটিস (ডেনড্রাইটিক কেরাটাইটিস), ভ্যাকসিনিয়া, ভ্যারিসেলা এবং অন্যান্য ভাইরাসের দ্বারা কর্ণিয়া ও কনজাংটিভার সংক্রমণ দেখা দিলে ব্যবহার করা যাবে না। চোখে মাইকোব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণে ব্যবহার করা যাবে না। চোখে অথবা অরিকুলার স্ট্রাকচারে ফাংগাস এর সংক্রমণে এই ওষুধ ব্যবহার করা যাবে না। এই ওষুধের যেকোন উপাদানের অতিসংবেদনশীলতা থাকলে এই ওষুধ ব্যবহার করা যাবে না।

⍟⍟ শিশুদের ক্ষেত্রে ব্যবহার: শিশুদের ক্ষেত্রে নিরাপত্তা এবং কার্যক্ষমতা এখনো প্রতিষ্ঠিত নয়।

⍟⍟ পার্শ্ব - প্রতিক্রিয়া :

স্থানীয় জ্বালাপোড়া বা অস্বস্থি, চুলকানি, বাহিরের বস্তুর উপস্থিতির অনুভূতি, দানাদার তলানি, চোখের পাতার পাশে ফেঁটে যাওয়া, কনজাংটিভায় রক্ত সঞ্চায়ণ, প্রয়োগের পর বিস্বাদ লাগা। উপরন্তু কর্ণিয়ার দাগ পড়া, এলার্জিক ক্রিয়া, অশ্রু ঝরা, আলোতাঙ্ক এবং বমি বমি ভাবের অভিযোগ পাওয়া যেতে পারে।

⍟⍟ সরবরাহ :

ডেক্সোনেক্স-সি™ চোখ/কানের ড্রপস্‌ : প্রতিটি কন্‌টেইনারে রয়েছে ৫ মি.লি. ডেক্সামেথাসন সোডিয়াম ফসফেট বিপি এবং ক্লোরামফেনিকল বিপি এর জীবাণুমুক্ত দ্রবণ।

No comments

ফাউল পক্স Fowlpox রোগের চিকিৎসা ও নিয়ন্ত্রন

ফাউল পক্স প্রজাতি হাঁস , মুরগি , কবুতর , টার্কি রোগের কারন ফাউল পক্স ভাইরাস রোগের লক্ষণ • ঝুঁটি , গলকম্ব , পা ও পায়ের আঙ্গুলে আঁচিল...

Powered by Blogger.