এমোসিড® Amodis ডিসেন্টরি -ডায়রিয়ার ঔষধ

☆☆☆ এমোসিড® - Amodis®

শেয়ার করুন
⍟⍟ উপাদান :

হলারেণা এন্টিডিসেনটেরিকা, ভাইটিস ভিনিফেরা, মধুকা ইন্ডিকা এবং উড্‌ফরটিয়া ফ্রুটিকোসা সহ অন্যান্য ভেষজ উপাদানের নির‌্যাস।

⍟⍟ নির্দেশনা :

এমোসিড সিরাপ- ডিসেনটেরি (এমোবিক ও ব্যাসিলারী)জিয়ারডিয়াসিসহেলমিন্থিয়াসিসইনফ্লামেটরি বাওয়েল ডিজিজ (কোলাইটিস, ক্রোনস ডিজিজ) এ নির্দেশিত। এছাড়া এমোসিড সিরাপ হেপাটিক এমোয়েবিয়াসিস, হেপাটোস্পি−নোমেগালি ও ইনটেস্টাইনাল পরজীবীর বিরুদ্ধে কার্যকারী।

⍟⍟ মাত্রা ও ব্যবহারবিধি :

৬ বছরের কম বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে : ১/২ - ১ চা চামচ (২.৫ - ৫ মি.লি.) দিনে ২ - ৩ বার খাওয়ার পর ৭-১৪ দিন ধরে কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

৬ - ১২ বছর বয়সী শিশুদের ক্ষেত্রে : ১ চা চামচ (৫ মি.লি.) দিনে ৩ বার খাওয়ার পর ৭-১৪ দিন ধরে কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

১২ বছরের উপরে এবং প্রাপ্ত বয়ষ্কদের ক্ষেত্রে : ২ চা চামচ (১০ মি.লি.) দিনে ৩ বার খাওয়ার পর ৭-১৪ দিন ধরে কিংবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য। কোলাইটিসের ক্ষেত্রে এমোসিড সিরাপ ৩ মাস ধরে সেবন করা উচিত।

⍟⍟ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

এটি নিরাপদ ও সুসহনীয়। প্রাকৃতিক উপায়ে কাজ করে বিধায় অন্যান্য পরজীবি বিরোধী ওষুধের ন্যায় পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া যেমন বমি বমি ভাব, উদারাময়, মাথা ব্যথা হয় না।

⍟⍟ গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালীন সময়ে ব্যবহার :

চিকিৎসা গবেষণা তথ্যানুযায়ী গর্ভকালীন ও স্তন্যদানকালীন সময়ে এর ব্যবহার কোন সমস্যা সৃষ্টি করে বলে জানা যায়নি তথাপি গর্ভাবস্থায় ব্যবহার না করা উচিৎ বা ব্যবহারের পূর্বে চিকিৎসকের পরামর্শ নেয়া উচিৎ।

⍟⍟ সরবরাহ : ১০০ মি.লি. সুস্বাদু ও সুগন্ধযুক্ত সিরাপ ।



☆☆☆ স্কয়ার জিংক® -Square Zinc®

শেয়ার করুন
⍟⍟ উপাদান :

স্কয়ার জিংক® প্রতিটি ডিস্‌পারসিবল ট্যাবলেট-এ আছে জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট ইউএসটি যা ২০ মি.গ্রা. জিংক এর সমতুল্য।

⍟⍟ নির্দেশনা :

ডায়রিয়া চিকিৎসায়, বিশেষ করে ২ মাস থেকে ৫ বছরের শিশুদের ক্ষেত্রে স্কয়ার জিংক® (জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট ইউএসপি) যুদপৎভাবে ওর‌্যাল রিহাইড্রেশন সল্টস (ORS) এর সাথে ব্যবহৃত হয়। তাছাড়া স্কয়ার জিংক® (জিংক সালফেট মনোহাইড্রেট ইউএসপি) জিংকের ঘাটতিজনিত অন্যান্য সমস্যা যেমন- ক্ষুমন্দা, তীব্র বৃদ্ধি হ্রাস, বিকৃত হাড় তৈরী, দুর্বল ইমিউনোলোজিক্যাল সাড়া, পুনঃসংঘটনশীল শ্বসানালী সংক্রমণ, এ্যাকরোডার্মাটাইটিস এ্যান্টেরোপ্যাথিকা, প্যারাকেরাটেটিক ত্বকের ক্ষত, অপূর্ণ এবং বিলম্বিত ক্ষতের আরোগ্য, রক্ত স্বল্পতা, রাতকানা, মানসিক অশান্তি-এ নির্দেশিত।

⍟⍟ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

ডায়রিয়া চিকিৎসায় : ডায়রিয়া শুরুর পর যত দ্রুত সম্ভব জিংক সেবন করা উচিত।

২ থেকে ৬ মারে শিশু : দৈনিক ১০ মি.গ্রা. জিংক করে ১০-১৪ দিন।

৬ মাস থেকে ৫ বছরের শিশু : দৈনিক ২০ মি.গ্রা. জিংক করে ১০-১৪ দিন।

⍟⍟⍟ অন্যান্য নির্দেশনায় :

শিশুদের ক্ষেত্রে অনুমোদিত মাত্রা হচ্ছে দৈনিক ২-২.৫ মি.গ্রা./কেজি দৈহিক ওজন হিসাবে। ১০ কেজির নিচের শিশুদের ক্ষেত্রে: ১০ মি.গ্রা. জিংক দৈনিক ২ বার। ১০ কেজি থেকে ৩০ কেজি পর্যন্ত শিশুদের জন্য : ২০ মি.গ্রা. জিংক দৈনিক ১-৩ বার। প্রাপ্ত বয়স্ক এবং ৩০ কেজি-এর উর্দ্ধে শিশুদের জন্য : ৪০ মি.গ্রা. জিংক দৈনিক ১-৩ বার।

⍟⍟ প্রতি নির্দেশনা : জিংক এর প্রতি অতিসংবেদনশীল রোগীদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না।

⍟⍟ সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না :

পেনিসিলামিন এর সাথে একত্রে জিংক লবণ ব্যবহার করলে পেনিসিলামিন-এর কার্যক্ষমতা কমে যেতে পারে।

⍟⍟ অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :

একত্রে টেট্রাসাইক্লিন এর সাথে প্রদান করলে জিংক, টেট্রাসাইক্লিন এর বিশোষনে বাধা দেয়। উভয়ের প্রদানের সময়ের মধ্যে নুন্যতম তিন ঘন্টা বিরতি দিতে হবে।

⍟⍟ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : সাধারণত সুসহনীয়।

⍟⍟ অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া :

একত্রে টেট্রাসাইক্লিন এর সাথে প্রদান করলে জিংক, টেট্রাসাইক্লিন এর বিশোষনে বাধা দেয়। উভয়ের প্রাদানের সময়ের মধ্যে নুন্যতম তিন ঘন্টা বিরতি দিতে হবে।

⍟⍟ সরবরাহ :

স্কয়ার জিংক® ট্যাবলেট : ৩ x ১০ টি।

No comments

Perkinil - পারকিনসন রোগ।

পারকিনিল   ® প্রোসাইক্লিডিন এইচসিএল অ্যান্টিপার্কিনসোনিজম প্রস্তুতি ( সিএনএস প্রস্তুতি ) ইঙ্গিত : পারকিনসন রোগ। ডোজ এবং প্রশা...

Powered by Blogger.