ভিটামিনের অভাব জনিত রোগে

ভিটামিনের অভাব জনীত রোগে
☆☆☆ বিওভিট® - Beovit®

শেয়ার করুন
⍟⍟ উপাদান : থায়ামিন হাইড্রোক্লোরাইড ১০০ মি.গ্রা. ট্যাবলেট।

⍟⍟ নির্দেশনা :-
থায়ামিনের স্বল্পতায় উৎপন্ন রোগের সফল ওষুধ। বেরিবেরি, ভারনিক এনসেফালোপ্যাথি, নিউরাইটিস, পেলাগ্রা জনিত স্নায়ুর প্রদাহ অথবা যেখানে খাদ্যদ্রব্যে থায়ামিন এর অভাব দেখা দেয়, যেখানে প্রয়োজনের মাত্রা বেড়ে যায় যেমন- গর্ভাবস্থা, উচ্চ শর্করা জনিত খাবার ইত্যাদি, সেখানে বিওভিট অতিরিক্ত প্রতিরোধক হিসেবে ব্যবহৃত হয়।

⍟⍟ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি : প্রতিদিন ২০০-৩০০ মি.গ্রা.।

⍟⍟ সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : তেমন কোন উল্লেখযোগ্য অনুপযোগিতা নেই।

⍟⍟ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : মুখে খেলে ভিটামিন বি১ এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই।

⍟⍟ অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : অন্য ওষুধের সহিত কোন বড় রকমের বিক্রিয়া পরিলক্ষিত হয় না।

⍟⍟ গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার :

ওষুধটিকে নিরাপদে নবজাতক শিশু, গর্ভবতী মহিলা এবং স্তন্যদানকারী মহিলার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যায়।

⍟⍟ সরবরাহ : বিওভিট® ট্যাবলেট : ২৫ x ১০ টি।



☆☆☆ বিকোজিন® - Bicozin®

শেয়ার করুন
⍟⍟ উপাদান :

থায়ামিন ৫ মি.গ্রা., রিবোফ্লাভিন ২ মি.গ্রা., পাইরিডক্সিন ২ মি.গ্রা., নিকোটিনামাইড ২০ মি.গ্রা.এবং জিংক ১০ মি.গ্রা./ট্যাবলেট। থায়ামিন ৫ মি.গ্রা., রিবোফ্লাভিন ২ মি.গ্রা., পাইরিডক্সিন ২ মি.গ্রা., নিকোটিনামাইড ২০ মি.গ্রা. এবং জিংক ১০ মি.গ্রা./৫ মি.লি. সিরাপ।


⍟⍟ নির্দেশনা : ভিটামিন বি ও জিংক এর অভাবজনিত রোগের চিকিৎসায় এবং প্রতিরোধে নির্দেশিত।

⍟⍟ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

সিরাপ : ১ বছরের কম: ১ চা চামচ, দিনে ১ থেকে ২ বার।

১-১৬ বছর : ২ চা চামচ, দিনে ১ থেকে ৩ বার।

১৬ বছরের বেশী : ২ চা চামচ, দিনে ২ থেকে ৩ বার।

⍟⍟ ট্যাবলেট : প্রাপ্ত বয়ষ্ক ও ৩০ কেজি উর্ধ্বের শিশুদের ক্ষেত্রে ১-২ ট্যাবলেট দিনে ২-৩ বার।

⍟⍟ সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : এর যে কোন উপাদানের প্রতি অতি সংবেদনশীলতা।

⍟⍟ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া : সাধারণত সুসহনীয়।

⍟⍟ গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : নির্দেশিত।

⍟⍟ সরবরাহ :

বিকোজিন® সিরাপ : ১০০ এবং ২০০ মি.লি.।

বিকোজিন® ট্যাবলেট : ৩০ টি।

☆☆☆ বিকোজিন আই® - Bicozin I®

শেয়ার করুন
⍟⍟ উপাদান :

(মৌলিক আয়রণ ৫০ মি.গ্রা., থায়ামিন ৫ মি.গ্রা., রিবোফ্লাভিন ২ মি.গ্রা., পাইরিডক্সিন ২ মি.গ্রা., নিকোটিনামাইড ২০ মি.গ্রা. এবং জিংক ১০ মি.গ্রা.)/৫ মি.লি. সিরাপ।

⍟⍟ নির্দেশনা : আয়রণ, ভিটামিন বি-কমপ্লেক্স এবং জিংকের অভাবজনিত রোগের চিকিৎসায় ও প্রতিরোধে নির্দেশিত।

⍟⍟ মাত্রা ও ব্যবহার বিধি :

নবজাতক : ০.৩৩ মি.লি./কেজি দৈহিক ওজন হিসাবে দৈনিক অথবা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী সেব্য।

শিশু : ৫ মি.লি. দিনে ৩ বার।

প্রাপ্ত বয়স্ক : ৫-১০ মি.লি. দিনে ৩ বার।

⍟⍟ সতর্কতা ও যেসব ক্ষেত্রে ব্যবহার করা যাবে না : এর যে কোন উপাদানের প্রতি সংবেদনশীল রোগীর ক্ষেত্রে দেয়া যাবে না।

⍟⍟ পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া :

সাধাণত সুসহণীয়। আয়রণের কারণে কিছু পার্শ্ব-প্রতিক্রিয়া যেমন: বমি বমি ভাব, বমি, কোষ্ঠ-কাঠিণ্য অথবা ডায়রিয়া হতে পারে। অন্য ওষুধের সাথে প্রতিক্রিয়া : কোন প্রতিক্রিয়া দেখা যায় না।

⍟⍟ গর্ভাবস্থা ও স্তন্যদানকালে ব্যবহার : নির্দেশিত।

⍟⍟ সরবরাহ : বিকোজিন-আই® : ১০০ মি.লি. এবং ২০০ মি.লি. সিরাপ।

No comments

ফাউল পক্স Fowlpox রোগের চিকিৎসা ও নিয়ন্ত্রন

ফাউল পক্স প্রজাতি হাঁস , মুরগি , কবুতর , টার্কি রোগের কারন ফাউল পক্স ভাইরাস রোগের লক্ষণ • ঝুঁটি , গলকম্ব , পা ও পায়ের আঙ্গুলে আঁচিল...

Powered by Blogger.